Monday, May 28, 2012
Sunday, May 27, 2012
Ancient Buddhist monastery comes to sight in Mogalmari, Medinipur, West Bengal
University of Calcutta, Department of Archaeology have excavated relics at Mogalmari in West Midnapore that indicate a strong presence of Buddhism in West Bengal between the sixth and twelfth centuries.
During the excavations at Mogalmari village of Dantan block, 180 km from Kolkata, the team found structural details of a monastery, an inscribed seal and a stucco human head (possibly of the Buddha).
The Sanskrit inscription on the seal has been deciphered as the Buddhist Dharmaparyay, a hymn that gives glimpses into the Buddha’s teachings on philosophy. The script dates back to the eighth-ninth centuries and shows characters peculiar to Siddhamatrika of the eastern Indian variety.
The archaeologists, led by Asok Datta, reader in the department of archaeology of Calcutta University, also found terracotta votive tablets showing the Buddha in the ‘dhyana’ pose along with two rows of miniature figures at the bottom showing the famous five transcendent Buddhas.
The tablets showing the Buddha in dhyana is very unique and a characteristic monastic artefact that proves beyond doubt the existence of an extensive monastic settlement at the site. .
The mound was first excavated by the department of archaeology, CU, in 2003-04. However, its monastic identity was fairly established in the excavations of 2006-07.
The antiques once again justify that it was a Buddhist monastery. A pradakshina path, along which devotees would go around, has also been discovered. Archaeologists was referring to a circumambulatory path in the eastern and southern part of the monastery, known as a pradakshina path, that the devotees would encircle as part of a monastic ritual. The outer wall of the pradakshina path is decorated with stucco depicting different Buddhist legends.
The height of the plinth of the outer wall till the main entrance of the monastery in the northern part is about 4 metres. The upper part of the wall is thickly decorated with stucco figures and designs. An enormous variety of designs in stucco (lime and gypsum mixed with sand, typical in early Buddhist monastic sites) have also been excavated.
The height of the plinth of the outer wall clearly indicates the monumental architectural dimension of the monastic complex. This huge monastic complex existed between the seventh and twelfth centuries, with two or three phases of structural activity.
The site has generated much curiosity among locals, and this year the excavation was partly funded by the panchayat samity of Dantan I & Dantan Bhatter College.
Nalanda similar Buddha Monastic found in Mogalmari
Buddha statues dating back to sixth century AD have been found at a West Midnapore site where archaeologists have stumbled upon the ruins of a “Buddhist monastic complex” resembling the ancient Nalanda University.
The statues were discovered at Dantan’s Mogalmari village, 180km from Calcutta and near the Odhisa border, by a team of Calcutta University archaeologists.
It appears to us that this was an institution on the lines of Nalanda. Some of the decorations found are similar to those in Nalanda.
Monastic complexes were found in Murshidabad and Malda around two decades ago but the one in Dantan is the biggest yet in Bengal so far. It appears the ruins of the monastic complex is the largest so far found in Bengal, measuring about 3,600 square metres.
The digging at Dantan began in 2003.The monastic complex is decorated with stucco art. The excavation revealed the ruins of a monastery and other constructions from which we can deduce that there was some kind of a school or institution.
Moghalmari Buddhist Monastery at Dantan in the district of West Midnapore (W.B.) may be identified as the historically recorded Dantapur Buddhist Monastery on the ground of the origin of the place name of Dantan, most probably deriving from the Sanskrit word ‘danta’ meaning tooth, and not from the Oriya place name of Dandabhukti, as it is generally assumed. Dantapur may derive its name from the traditional Buddhist monastery convention of preserving the body parts (here tooth) of Lord Buddha in the monastery as a relic. Experts in the field may kindly look into this aspect for proper identification of Moghalmari Buddhist Monastery as the historic Dantapur Buddhist Monastery, mentioned by the Chinese traveller Huyen Sung in his travel writings.
Thursday, May 17, 2012
Time of Excavation (Anandabazar Patrika)
ষষ্ঠ পর্যায়ের খনন মোগলমারিতে :
ষষ্ঠ পর্যায়ের খননকার্য শুরু হল দাঁতনের মোগলমারিতে। চলবে
২৫ মার্চ পর্যন্ত। শেষ পর্যায়ের এই খননকার্যে প্রত্নক্ষেত্রটির
দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে খনন করা হচ্ছে। এর ফলে সমগ্র বৌদ্ধবিহারের নকশা তৈরি
করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন খননকার্যের দায়িত্বে থাকা কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন প্রধান অশোক দত্ত। তিনি
জানান, বৌদ্ধবিহারটির নাম নির্দেশক কোনও লিপি পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এ
বার। খননকার্য শেষে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণে চূড়ান্ত রিপোর্ট পাঠানো
হবে। এ দিনই প্রত্নক্ষেত্রের উত্তর-পূর্ব দিকে একটি দিঘির পাড়ে খনন করার
সময় নারীমূর্তির মুখের অংশাবশেষ মিলেছে। মূর্তির মাথায় রয়েছে তিন খোঁপার
অলঙ্করণ। অশোকবাবুর মতে, খণ্ডিত মূর্তিটি গুপ্তযুগের পরবর্তী সময়ে। অষ্টম
শতাব্দীর। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে বৌদ্ধবিহার লাগোয়া কোনও ব্যক্তির
বাড়ি বা মন্দিরের দেওয়ালের অলঙ্করণের অংশ এটি। এ দিন পোড়া মাটির তৈরি
নানা সামগ্রীর ভগ্নাংশও উদ্ধার হয়েছে। হিউয়েন সাং বর্ণিত তাম্রলিপ্ত রাজ্যের অধীন যে ১০টি বৌদ্ধবিহার ছিল, তার
মধ্যে অন্যতম এই মোগলমারি। অনুমান, এই বৌদ্ধবিহারের সমৃদ্ধিকাল গুপ্তযুগের
শেষ ভাগে (সপ্তম শতক) বা পাল শাসনের আদি-পর্বে (অষ্টম শতক)। দণ্ডভুক্তি
রাজ্যের অর্ন্তভুক্ত এই বৌদ্ধবিহারটি ষষ্ঠ অথবা সপ্তম শতকে প্রথম নির্মাণ
হয়। দশম শতকের মধ্যে বৌদ্ধবিহারটির পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করা হয়। পরে এটি
ধ্বংস হয়ে গেলে দশম-দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে তুলনায় ছোট একটি বৌদ্ধবিহার
নির্মাণ হয় পশ্চিম দিকে।
২০০৩-০৪ প্রথমবার এই প্রত্নক্ষেত্রের পশ্চিম ও উত্তর ভাগের বসতি এলাকায় খনন হয়। ২০০৬-০৭ সালে পূর্ব ও দক্ষিণ ভাগে খনন চলে। বসতি এলাকা থেকে বুদ্ধের পাশাপাশি পাওয়া গিয়েছে গণেশ, লক্ষ্মীর মূর্তিও। প্রত্নক্ষেত্রের উপরের দিকে পাওয়া গিয়েছে প্রদীপ, অর্ঘ্য পাত্র, মৃৎপাত্র। ২০০৮ সালে তৃতীয় পর্যায়ের খননকার্যে মেলে পাথরের ভাঙা মূর্তি, কারুকার্যবিশিষ্ট ৪৬টি ইট, ৫ বর্গফুট বিশিষ্ট ৬টি কুঠুরি, দেওয়ালে স্ট্যাকোর অলঙ্করণ, বুদ্ধ-মূর্তির গায়ে পালি লিপি। চতুর্থ দফায় ২০০৯ সালে উত্তর দিকে খনন করে মেলে প্রবেশদ্বার। ২০১০ সালে বৌদ্ধ স্থপতির ভূমি নকশা উদ্ঘাটিত হওয়ার পাশাপাশি দু’শোরও বেশি কড়ি, প্রধান মূর্তির ভিত্তিভূমি-সহ নানা সামগ্রী উদ্ধার হয়। ২০১১ সালে খনন হয়নি। দাঁতন ১-এর বিডিও জ্যোতি দত্ত জানান, খননকার্যের জন্য ২০১০-১১ আর্থিক বছরে আড়াই লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছিল পঞ্চায়েত সমিতি। কিন্তু সে বার দেড় লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছিল। বাকি টাকাতেই এ বার একশো দিনের প্রকল্পে খনন করা হবে। সদ্য শুরু হওয়া এই খননকার্য পরিচালনা করতে অশোকবাবুর নেতৃত্বে আট জনের একটি দল এসেছে মোগলমারিতে। আরও তিন জন প্রত্ন-গবেষক শীঘ্রই যোগ দেবেন সেই দলে। অশোকবাবু বলেন, “রাজ্যে যে তিনটি বৌদ্ধবিহারের নিদর্শন মিলেছে (বাকি দু’টি মুর্শিদাবাদের কর্ণসুবর্ণের রক্তমৃত্তিকা, মালদহের নন্দবিহার) তার মধ্যে সবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ এই মোগলমারি।” এখনও পর্যন্ত এর নাম নির্দেশক লিপি মেলেনি। তবে, এর নাম দন্তপুর মহাবিহার ছিল বলে মনে করছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। এর সঙ্গে ওড়িশার খিচিং, উদয়গিরি, ললিতগিরি ও রত্নগিরি বৌদ্ধবিহারের নিবিড় যোগাযোগ ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। মোগলমারি প্রত্নক্ষেত্রটির জমি স্থানীয় মোগলমারি তরুণ সেবাসঙ্ঘ ও পাঠাগারের মালিকানাধীন। সঙ্ঘের অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক অতনু প্রধান জানান, খননকার্যে প্রাপ্ত সামগ্রী সমূহ নিয়ে ২৬ মার্চ প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে।
২০০৩-০৪ প্রথমবার এই প্রত্নক্ষেত্রের পশ্চিম ও উত্তর ভাগের বসতি এলাকায় খনন হয়। ২০০৬-০৭ সালে পূর্ব ও দক্ষিণ ভাগে খনন চলে। বসতি এলাকা থেকে বুদ্ধের পাশাপাশি পাওয়া গিয়েছে গণেশ, লক্ষ্মীর মূর্তিও। প্রত্নক্ষেত্রের উপরের দিকে পাওয়া গিয়েছে প্রদীপ, অর্ঘ্য পাত্র, মৃৎপাত্র। ২০০৮ সালে তৃতীয় পর্যায়ের খননকার্যে মেলে পাথরের ভাঙা মূর্তি, কারুকার্যবিশিষ্ট ৪৬টি ইট, ৫ বর্গফুট বিশিষ্ট ৬টি কুঠুরি, দেওয়ালে স্ট্যাকোর অলঙ্করণ, বুদ্ধ-মূর্তির গায়ে পালি লিপি। চতুর্থ দফায় ২০০৯ সালে উত্তর দিকে খনন করে মেলে প্রবেশদ্বার। ২০১০ সালে বৌদ্ধ স্থপতির ভূমি নকশা উদ্ঘাটিত হওয়ার পাশাপাশি দু’শোরও বেশি কড়ি, প্রধান মূর্তির ভিত্তিভূমি-সহ নানা সামগ্রী উদ্ধার হয়। ২০১১ সালে খনন হয়নি। দাঁতন ১-এর বিডিও জ্যোতি দত্ত জানান, খননকার্যের জন্য ২০১০-১১ আর্থিক বছরে আড়াই লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছিল পঞ্চায়েত সমিতি। কিন্তু সে বার দেড় লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছিল। বাকি টাকাতেই এ বার একশো দিনের প্রকল্পে খনন করা হবে। সদ্য শুরু হওয়া এই খননকার্য পরিচালনা করতে অশোকবাবুর নেতৃত্বে আট জনের একটি দল এসেছে মোগলমারিতে। আরও তিন জন প্রত্ন-গবেষক শীঘ্রই যোগ দেবেন সেই দলে। অশোকবাবু বলেন, “রাজ্যে যে তিনটি বৌদ্ধবিহারের নিদর্শন মিলেছে (বাকি দু’টি মুর্শিদাবাদের কর্ণসুবর্ণের রক্তমৃত্তিকা, মালদহের নন্দবিহার) তার মধ্যে সবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ এই মোগলমারি।” এখনও পর্যন্ত এর নাম নির্দেশক লিপি মেলেনি। তবে, এর নাম দন্তপুর মহাবিহার ছিল বলে মনে করছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। এর সঙ্গে ওড়িশার খিচিং, উদয়গিরি, ললিতগিরি ও রত্নগিরি বৌদ্ধবিহারের নিবিড় যোগাযোগ ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। মোগলমারি প্রত্নক্ষেত্রটির জমি স্থানীয় মোগলমারি তরুণ সেবাসঙ্ঘ ও পাঠাগারের মালিকানাধীন। সঙ্ঘের অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক অতনু প্রধান জানান, খননকার্যে প্রাপ্ত সামগ্রী সমূহ নিয়ে ২৬ মার্চ প্রদর্শনী ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে।
Wednesday, May 16, 2012
Tuesday, May 15, 2012
Wednesday, May 9, 2012
EXCAVATION AT MOGHALMARI (2011 – 2012)
The Department of Archaeology University of Calcutta under the direction of Dr. Asok Datta and assisted by all faculty members and technical and non-technical stuff resumed the excavation at Moghalmari ( Lat N 21⁰59’33’’ and Long E 87⁰17’46’’) of Dantan Block. I of Paschim Medinipur from 10th March 2012 with a view to locate the temple complex of the monastery. Besides University, partial funding were provided by Dantan 1 Panchayat Samity, Dantan 1 Block and the Buddhist study centre of Bhatter College, Dantan.
This year, the excavation has revealed the existence of a brick temple decorated with panel of stucco figures on the outer wall. The figures include Janguli, Kuvera, Gana figure, Boddhisatava, Flying figure, couple, wheel etc. Besides stucco figures, the excavation has also yielded very important five terracotta votive tablets (Sealing) depicting Buddha as a central figure flanked by Boddhisatavas on both sides. In another case Buddha is seated on a throne with legs pendant. He sites within a shrine was Baddhisatavas as each stand within a shrines. Below there are two rows of stupas. The inscription in the tablet reads as “ye Dharma hetu prabhava ……………………………..”
The excavation has further revealed a legal numbers of terracotta lamps, Sprinklers, Post Gupta pottery etc. The monastery belongs to 6th to 7th Century A.D and broadhy comparable with Vikramsila, Paharpur, Mainanuti etc on stytiahic ground. The excavation at Moghalmari is likely to continue upto 26th May, 2012.
Friday, May 4, 2012
Subscribe to:
Posts (Atom)