Thursday, July 31, 2014

Kurumbera Fort

-->










Although called a Fort it is a massive enclosure 172'9" north-south and 253'6" east-west and built of laterite blocks. The enclosure contains the ruins of a Siva Temple and a Mosque built by Muhammad Tahir 1691 AD. Entrance on north side and arcade around.
The Kurumbera Fort is situated in Gaganeshwar village, southeast of Keshiari, at about four kilometers from that town. The fort is a protected monument under the Archaeological Survey of India.

Reaching Kurumbera Fort :

Kurumbera Fort is situated in a village named Gaganeshwar. To reach Gaganeshwar, take the NH 60 to Belda, at about 40 km from Kharagpur, turn right towards Keshiari and reach a village junction called Kukai, at about 4 km from Belda. Turn to the left, Gaganeshwar village lies at about 2 km from Kukai. Gaganeshwar village (Kueumbera Fort) lies at about 16 km from Great Mogalmari Buddhist Monastery.

Structures inside the fort :

The fort contains a three domed structure over a platform, along with a sacrificial altar. Though the most parts of this fort and its structures are in ruins, the ASI, has taken considerable effort to protect the structures from collapsing by using cement and lime mortar for holding the external pillars. The pillars hold a roofing which is shaped as a flower. The usage of circular pillar to the rear of the left-dome seems interesting.

About the fort :

Built in 1438-1469 (written in Oriya inscription) during the rule of Surya Vamsi king of Orissa Gajapati Kapilendra Dev, it also has structures built during the Aurangazeb's period by Mohammed Tahir (stone inscription). Despite being a protected monument, under the ASI, there is no data available about this fort.
In local language kurum means stone & bera means fence. So it is easy to understand that the name contains a meaning of an arena fenced by stone. The stone used here is makra or red laterite. The boundary wall is nearly 12 feet in height & 3 feet in width. The main gate faces north & the entire arena is circles by an 8 feet wide pillared balcony. The area covers 67500 sq ft.
Unfortunately history is silent on it’s past. The only saving grace is an inscription written in Oriya. The inscription is badly defaced & legibility is almost lost except for two words : Budhbar & Mahadebanka Mandir . According to folklore this fort was built overnight to honor Lord Ram & his consort Sita when they visited the place during their vanavas ( exile ).
Legend has it that the temple was built by one Kapileshwar Deb of Devraja family of Orissa during the period 1438 to 1469. The shiva installed inside of the temple was known as Kapileshwar Shiva. The place was originally a temple complex which was later on expanded to provide shelter to pilgrims.
Later it was converted into a military cantonment by the mughal & Maratha soldiers who invaded Bengal. That was when the temple complex was known as fort. Modern era British documents describe it as a fort. Another inscription written in Oriya found in the compound says it had many new structures built by one Mohanmmed Tahir during the period of Mughal emperor Aurangzeb that includes a three domed mosque built in 1699.
It is assumed that the hindu temple was demolished during this period & it was converted into a military cantonment Later on in 18th century when Marathas from west stormed Orissa & Bengal under the command of Bhaskar Rao Holker & Raghuji Bhonsle it was wrested from the muslim but the temple was never rebuilt.
 



Wednesday, July 16, 2014

Anandabazar Patrika 16-July'2014

বর্ষায় মোগলমারির মহাবিহার নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। সেই ২০০৩ সাল থেকে প্রথমে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও পরে রাজ্য পুরাতত্ত্ব দফতরের উদ্যোগে এই মহাবিহারের খনন করা হয়েছে। সাম্প্রতিক খননকার্যে জানা গিয়েছে, এখানে সম্ভবত দু’টি বিহার ছিল। মিলেছে সীমানা পাঁচিল, প্রবেশদ্বার, অলঙ্কৃত দেওয়াল, কারুকার্যে মোড়া ইট, পোড়ামাটির বাসনপত্র এবং উৎসর্গ ফলক। বৃষ্টির হাত থেকে এই পুরাকীর্তিকে বাঁচাতে একটি ছাউনি তৈরি করতে শুরু করেছে রাজ্য পুরাতত্ত্ব দফতর। কিন্তু তা সম্পূর্ণ না হওয়ায় স্ট্যাকোর তৈরি দেওয়ালের মূর্তিগুলির গায়ে জল লাগছে। পলিথিনের আস্তরণ দিয়ে তা বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। উদ্যোগী স্থানীয় মানুষও।

Sunday, January 19, 2014

Sangbad Pratidin (19/01/2014)


Bartaman Patrika - 19.01.2014



AnandaBazar Patrika (19.01.2014)



একটি নয়, দুটি বৌদ্ধবিহারের সন্ধান মিলল মোগলমারিতে

কটি নয়, দুটো বৌদ্ধবিহার মুখোমুখি দুটিই ষষ্ঠ শতকের একটির নাম পড়া গিয়েছে বন্দক অন্যটির নাম পড়ার চেষ্টা চলছে হিউয়েন সাং বা জুয়ান জ্যাং কথিত বৌদ্ধবিহারগুলির মধ্যে এই দুটি নবতম আবিষ্কারপশ্চিম মেদিনীপুরের মোগলমারি প্রত্নস্থলে সম্প্রতি উৎখনন করে এই দুটি বিহারের সন্ধান পেয়েছেন পুরাতত্ত্ববিদেরা রাজ্য পুরাতত্ত্ব দফতরের উপ অধিকর্তা অমল রায় বলেন, “পুব পশ্চিম দিকে মুখোমুখি দুটি বৌদ্ধ বিহার ছিলদুটিই সমসাময়িকসম্প্রতি এই প্রত্নস্থল থেকে মোট চারটি পোড়ামাটির নামফলক পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে দুটি প্রায় অক্ষত অমলবাবু বলেন, “মোটামুটি অক্ষত ফলক দুটির প্রাথমিক ভাবে পাঠোদ্ধার করা গিয়েছে এই দুটিতেই ষষ্ঠ শতকের ব্রাহ্মী হরফে সংস্কৃত ভাষায় লেখা রয়েছে, ‘শ্রী বন্দক মহাবিহারে আর্য ভিক্ষুসঙ্ঘঃ অর্থাৎ, একটি বিহারের নাম ছিল বন্দকঅন্য বিহারটির নাম পড়ারও চেষ্টা চলছেপ্রাচীন লিপি মুদ্রা বিশেষজ্ঞ সুরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য বলেন, “আর্য শব্দটির এখানে অর্থ সম্মানিত অর্থাৎ বাক্যটির মানে হচ্ছে, এই মহাবিহারে সম্মানিত বৌদ্ধ ভিক্ষুদের সঙ্ঘ ছিলদুটি প্রায় অক্ষত নামফলকের উপরে রয়েছে ধর্মচক্রের দুদিকে হরিণের ছবি সুরেশবাবু জানান, বুদ্ধ প্রথম ধর্মচক্র প্রবর্তন করেছিলেন সারনাথে যার প্রাচীন নাম ছিল মৃগদাব অর্থাৎ হরিণের উদ্যান তাই সারনাথের এই প্রতীকী ছবিটি বৌদ্ধরা অনেক সময়েই সসম্ভ্রমে ব্যবহার করতেন বৌদ্ধ মহাবিহারেও সেই চিত্র পাওয়া খুবই স্বাভাবিকএর আগে পশ্চিমবঙ্গে আরও দুটি বড় বৌদ্ধ বিহার আবিষ্কৃত হয়েছে একটি মুর্শিদাবাদের কর্ণসুবর্ণের রক্তমৃত্তিকা, অন্যটি মালদহের জগজীবনপুরে নন্দদীর্ঘিকা বিহার এই দুটি বিহার থেকেই নামফলক পাওয়া গিয়েছিল রক্তমৃত্তিকা ষষ্ঠ-সপ্তম শতকের মহাবিহার, নন্দদীর্ঘিকা নবম শতকের মাঝামাঝি সময়ের জুয়ান জ্যাং সপ্তম শতকে জানিয়েছিলেন, তাম্রলিপ্তের আশেপাশেও বেশ কয়েকটি বৌদ্ধ বিহার রয়েছে মোগলমারির এই বিহারটি সেই বিহারগুলিরই অন্যতম বলে মনে করছেন পুরাতত্ত্ববিদেরা অমলবাবু বলেন, “মোগলমারির বিহারগুলিতে ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শতকের মধ্যেই তিন দফায় পুনর্গঠন হয়েছিল বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে সেক্ষেত্রে এই বিহারগুলি সে কালে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল অন্তত দুশো বছর ধরে সজীব ও ছিলসুরেশবাবু জানান, এই বিহার বা তার থেকে আকারে বড় মহাবিহারগুলিতে পুজার্চনা হত, লেখাপড়াও হত পুথি নকল করা হত সে কারণেই অনেক বৌদ্ধ ভিক্ষু সেখানে নিয়মিত থাকতেন আসতেন অতিথিরাও তাই রীতিমতো সম্পদশালীও ছিল এই বৌদ্ধ উপাসনা পাঠস্থানগুলি মোগলমারির মহাবিহারটি থেকেও সম্প্রতি মিলেছে ধাতুমুদ্রা সুরেশবাবু বলেন, “ওই ধাতুমুদ্রাটির গায়ের লিপি থেকে বোঝা যাচ্ছে, তা রাজা সমাচার দেবের মুদ্রা অতিথিদের হাত ধরেই বা দান হিসেবে ওই মুদ্রা মহাবিহারে আসতে পারেএই প্রত্নস্থলটির সংরক্ষণে উদ্যোগী হয়েছে মোগলমারি তরুণ সেবা সঙ্ঘ পাঠাগার নামে স্থানীয় একটি সংগঠনও রাজ্য পুরাতত্ত্ব দফতরের পক্ষে জানানো হয়েছে, ২০০২ সাল থেকে এই প্রত্নস্থলের খননকার্য শুরু হয়েছিল মাটি থেকে তুলে আনার পরে রোদ-হাওয়ার সংস্পর্শে এসে কিছু পুরাবস্তুর ক্ষতিও হয়েছিল তবে তার অনেকটাই ইতিমধ্যেই সংস্কার করা হয়ে গিয়েছে

AnandaBazar Patrika 19.01.2014